s স্বাবলম্বী বাংলাদেশ - তবে একলা চলরে: গলা ফোলা - Hemorrhagic Septicemia

Sep 1, 2015

গলা ফোলা - Hemorrhagic Septicemia

গলা ফোলা - Hemorrhagic Septicemia

গলা ফোলা – Hemorrhagic Septicemia


গলা ফোলা রোগের কারনঃ ব্যাক্টেরিয়া জনীত জটিল রোগ।


প্রচলিত নামঃ গলা ফোলা বা Hemorrhagic Septicemia আমদের দেশে বিভিন্ন নামে পরিচিত যেমন; ধড়কা, বিশাল বাও, বিশেষ সিকা, বাতাস লাগা।


গলা ফোলা বা Hemorrhagic Septicemia রোগের লক্ষনঃ


  1. পশুর তাপমাত্রা হঠাৎ বেড়ে যায় ১০৩o F ১০৭o F(৫৫৪ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে ৫৭৬ডিগ্রি)

  2. পশুর ঘাড় ও মাথা ফুলে যায়।

  3. পশু মাথা নিচু করে রাখে ও ঘাড় নাড়াচাড়া করে না।

  4. পশু খাওয়া দাওয়া বন্ধ করে দেয়।

  5. পশু চরম আকারে আক্রান্ত হলে ৪৮-২৪ ঘন্টায় পশু মারা যাবে।

  6. সাধারনত বর্ষার পুর্বে অধিক পরিশ্রম করালে, খাবার দাবার অপর্যাপ্ত হলে বিশ্রাম কম হলে এ রোগ দেখা দেয়।

গলা ফোলা রোগের চকিৎসাঃ


১) ইঞ্জেকশান প্রোনাধেন ৪০ লাখ মাংশে প্রতি ৭৫-১০০ কেজি দৈহিক ওজন এর জন্য প্রথম ১২ ঘন্টা পর পর ১০ মিলিঃ করে ২বার। পরবর্তিতে ২৪ ঘন্টা পর পর প্রতিদিন একই মাত্রা ৩-৫ দিন


২) OR কম্প্রিভেট ৪০ লাখ একই মাত্রা


৩) OR রেনামাইসিন এল.এ. একই মাত্রা।


পাশপাশি


১) ইঞ্জেকশান হিস্টাভেট / ফ্লুগান / ডিলারজেন – ৭৫-১০০ কেজি bwt এর জন্য ৫ মিলি. করে মাংশে ৩-৫ দিন।


তড়কা রোগের প্রতিরোধঃ


  • ভ্যাকসিন – পশুকে ৬ মাস পর পর টিকা দিয়ে রাখতে হবে।


গলা ফোলা - Hemorrhagic Septicemia

No comments:

Post a Comment